সাল অনুযায়ী ফরিদপুর জেলা
18/06/2025
সাল অনুযায়ী ফরিদপুর জেলা
১৪৯৩-১৫১৯ পাতরাইল মসজিদ
১৪১৫-১৪৩৩ সালে সুলতান জালালুদ্দীন মুহম্মদ শাহ এর শাসনামলে টাকশাল শহর হিসেবে প্রাথমিক পর্যায়ে এটি গড়ে ওঠে।
১৪৩৬ খ্রিষ্টাব্দে ফতেহাবাদ টাকশাল হতে প্রথম মুদ্রা তৈরি হয়।
১৫১৯-৩২ ফতেহাবাদ টাকশাল
১৫১৯- সাতৈর মসজিদ
১৫৬০-১৭৭৫ দৌলত উজির বাহরাম খানের লাইলী-মজনু কাব্যে ফতেহাবাদের উল্লেখ পাওয়া যায়।
১৫৭৪- মুগল সেনাপতি মুরাদ খান ফতেহাবাদে বাস করতেন এবং এখানেই তাঁর মৃত্যু হয় বলে জানা যায়। আধুনিক ফরিদপুর শহর থেকে প্রায় ১৬ কিমি দূরে, খানখানাপুর নামে যে গ্রাম ও রেলস্টেশন রয়েছে সম্ভবত সেখানেই তাঁর বাসস্থান ছিল।
১৬০৪ খ্রিস্টাব্দ ১০১৩ হিজরি গেরদা মসজিদ,
১৬০৫ খ্রিস্টাব্দে ফরিদপুর জেলার অন্তর্গত ফতেহাবাদ পরগণার জালালপুরে মহাকবি আলাউলের জন্ম। ফরিদপুরের ফতেহাবাদে এখন আর আলাউলের স্মৃতিচিহ্ন পাওয়া যায় না। তিনি ‘তোহফা’ আর ‘পদ্মাবতী’
কাব্যগ্রন্থ রচনা করেন।
১৬৭৩ সালে কবি আলাউল মারা যান।
১৭১৭ পিপরুল জামে মসজিদ (তালমা)
১৭৮৬ খ্রিষ্টাব্দে ফরিদপুর এর নাম ছিল জালালপুর
১৮০৭ সালে -‘ঢাকা জালালপুর জেলার’ সদর দপ্তর ( হেড অফিস) ঢাকা থেকে ফরিদপুর শহরে স্থানান্তরিত করার সরকারি আদেশ জারি।
১৮১১ সালে -ফরিদপুর শহরে কাছারি নির্মাণ করা হয়।
১৮১৩ পুরাতন কালি মন্দির (মুজিব সড়ক)
১৮১৪ সালে – একজন অ্যাসিস্ট্যান্ট কালেক্টরের অধীনে ফরিদপুর শহরে একটি কালেক্টরেট অফিস স্থাপিত হয়।
১৮১৫ সালে – ফরিদপুর কালেক্টরেটকে ঢাকা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা করে পূর্ণাঙ্গ কালেক্টরেটে পরিণত করা হয় ।তবে জেলার নাম তখনও ঢাকা জালালপুরই থেকে যায়।
১৮১৫ ফরিদপুর জেলার নামকরন
১৮১৯ দুদু মিয়ার জন্ম
১৮২৫ ফরিদপুর জেলখানা
১৮২৬ জেলা প্রশাসক বাংলো
১৮৩৩ সালে – জেলা ফরিদপুর’ হিসাবে জেলার নামকরণ করা হয় এবং ঢাকা জালালপুর জেলাকে বিলুপ্ত করা হয়
১৮৩৮-৪৭ ফরায়েজি আন্দোলন
১৮৪০ জিলা স্কুল
১৮৫০ ভাংগা চৌকি আদালতের কার্যক্রম শুরু হয়
১৮৬০ দুদু মিয়া ইন্তেকাল করেন ২৪ সেপ্টেম্বর
১৮৬৯ ফরিদপুর পৌরসভা
১৮৭৩ টাউন থিয়েটার
১৮৭৫-১৮৭৯ ফরিদপুর জজ কোর্ট
১৮৮০ সাল হতে এক্সিবিশন মেলা হতো রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে নাম মেলার মাঠ।
১৮৮৩ ময়েজ মঞ্জিল জামে মসজিদ
১৮৮৫ ময়েজ মঞ্জিল
১৮৮৫ জেলা আইনজীবী সমিতি
১৮৮৫ ঈশান ইনস্টিটিউশন ইংরেজী বিদ্যালয়
১৮৮৮ ফরিদপুর প্রধান ডাকঘর
১৮৮৯ ফরিদপুর উচ্চ বিদ্যালয়
১৮৯০ চৌধুরী বাড়ি দুর্গা মন্দির প্রতিষ্ঠিত
১৮৯০ পারচর স্কুল
১৮৯৪ সালের ১০ই সেপ্টেম্বর কোতোয়ালি থানা
১৮৯৭ ধনমনি চৌধুরানী ফিলটার (ধনমনি ঈশানচন্দ্র রায়ের বোন)
১৮৯৯ ভাঙ্গা মুনসেফ কোর্ট
১৮৯৯ ফরিদপুর রেলস্টেশন ( গুহ লক্ষিপুর)
১৯০৪ “জয় কিশোরী দাতব্য চিকিৎসালয়”ডাক্তার বাজার বাইশরশি
১৯০৫ চকবাজার জামে মসজিদ
১৯০৭ ঈশান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
১৯১০ সরকারি বালিকা উচ্চ উচ্চবিদ্যালয়
১৯১২ সদরপুরের বাইশরশিতে জয় কিশোরী চৌধুরাণীর মঠ নির্মাণ ৮ হাজার টাকা ব্যায়ে
১৯১৪ শিব সুন্দরী একাডেমি প্রতিষ্ঠিত (প্রতিষ্ঠাতা মহেন্দ্র নারায়ন চৌধুরী)
১৯১৭ জেনারেল হাসপাতাল ফরিদপুর
১৯১৮ মহাকালি পাঠশালা
১৯১৮ সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ স্থাপিত
১৯১৮ গোয়ালচামট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
১৯২১ রামকৃষ্ণ মিশন ফরিদপুর
১৯২৮ ব্যাপ্টিস্ট চার্চ
১৯৩২ কহিনুর লাইব্রেরী স্থাপিত,টেপাখোলা।
১৯৩৫ আলীমুজ্জামান হল নির্মিত
১৯৩৫ আলীমুজ্জামান বেইলী ব্রিজ
১৯৩৮ পুরাতন কোর্ট জামে মসজিদ
১৯৫০ মিশন স্কুল
১৯৫০ খোকা মিয়ার মিষ্টি তেতুলতলা
১৯৫০ উপেন্দ্র নারায়ণ চৌধুরী দেহত্যাগ করেন
১৯৫২ ভাজনডাংগা গোরস্থান
১৯৬৫ প্রেসক্লাব ফরিদপুর
১৯৫৩ পাট গবেষণা
১৯৭৮ পদ্মা হোটেল স্থাপিত
১৯৭৯ ফরিদপুর সুপার মার্কেট
১৯৮১ পৌর বিপনী বিতান শ্যামলী মার্কেট
১৯৮৮ গুচ্ছ গ্রাম
১৯৮৯ সুপার স্টার ক্লাব স্থানঃ গোপালপুর
১৯৯২ ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
টেপাখোলা,ফরিদপুর সদর।
Recent Comments